নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন( ইউ জি সি) ভবনের সামনের গেট ও বাউন্ডারি নির্মানে প্রথমবার টেন্ডার আহ্বান করা হয় এবং তার মূল্য নির্ধারন করা হয় ৫৪,৯৫০০০ (চুয়ান্ন লাখ পঁচানব্বই হাজার) টাকা এবং তা সরকারি আদেশে স্থগিত হয়ে যায়।পরবর্তীতে একই কাজের জন্য পূর্ণরায় দরপত্র আহবান করা হয় এবং তার মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৫৫,৯৫০০০ (পঞ্চান্ন লাখ পঁচানব্বই হাজার) টাকা যা পূর্বের চেয়ে প্রায় ১,০০০০০ (এক লাখ) টাকা বেশি।এর ফলে প্রায় ১ লক্ষ টাকার বেশি রাজস্ব ক্ষতি হবে সরকারের। আর এ টেন্ডারের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা হলেন উপ-পরিচালক জনাব মাসুদ হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী মোশাররফ হোসেন। এদের দুই জনের সাথে লিয়াজো করেই একই ঠিকাদার ও তাদের সিন্ডিকেট বারংবার কাজ পেয়ে থাকে।নথ’- সাউথ ইঞ্জিনিয়ারিং এর স্বত্তাধিকারী মীজা’গালিব আমাদের জানান যে প্রথম বার দেয়া টেন্ডার বিজ্ঞপ্তিতে আমি অংশগ্রহন করি। একই কাজ রিটেন্ডার হওয়াতে আমার মনে অনিয়ম ঘটার সন্দেহ আসে। তারপরও আমি টেন্ডারে অংশগ্রহণ এর প্রস্তুতি নিই। ইতোমধ্যে গত ১৩ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখ সরকারী প্রজ্ঞাপন জারি হবার পর আমি সরকারী আদেশের প্রতি সম্মান রেখে আর অংশ নিই নি। এখন দেখছি সরকারী আদেশকে বুড়া আংগুল দেখিয়ে ইউজিসি টেন্ডার প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে। যেখানে এলজিইডি, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে দরপত্র প্রক্রিয়া স্থগিত রেখেছে। গত ২০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখ দরপত্র উম্মুক্ত করে একদিন গ্যাপ দিয়ে মূল্যায়ন কমিটির সভা আহবান দূনী’তির সুষ্পষ্ট ইংগিত বহন করে। তাও আবার পূর্বের চাইতে ১ লক্ষ টাকা বেশি ব্যয় করে, সরকারী রাজস্ব অপচয় করে।এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন নর্থ সাউথ ইন্জিনিয়ারিং এর কর্নধার মীর্জা গালিব।